উগ্রপন্থী সংগঠন ইসলামিক স্টেট ইন ইরাক অ্যান্ড সিরিয়া (আইএসআইএস)-এর
কার্যক্রম রোধে সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলো বন্ধ করে দিয়েছে ইরাক। টুইটার,
গুগল, ইউটিউব ও ফেসবুকের মতো শীর্ষ সামাজিক যোগাযোগ সাইটগুলো ব্যবহারে
নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
সম্প্রতি দেশটির যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলো বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলোর বদৌলতে এখন বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তের মানুষের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করা অনেক সহজ হয়েছে। তবে কিছু নেতিবাচক দিকের কারণে বিভিন্ন দেশে বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে সাইটগুলো। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি সামরিক ও উগ্রপন্থী বিভিন্ন সংগঠন এখন সংশ্লিষ্ট সাইটগুলোর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এরই ধারাবাহিকতায় টুইটার, গুগল, ইউটিউবসহ শীর্ষ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেছে ইরাক।
ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সাম্প্রতিক সময়ে ইরাকে উগ্রপন্থী সংগঠন আইএসআইএসের কার্যক্রম বিকট আকার ধারণ করেছে। সংশ্লিষ্ট সংগঠনটির জিহাদি সদস্যরা সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলো ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে বলেও উল্লেখ করা হয়। তাই অপ্রীতিকর ঘটনা রোধে সাইটগুলো বন্ধ করা হয়েছে বলে ইরাকের যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়। এছাড়া ইরাকের রাজধানী বাগদাদে আগেই এ সাইটগুলোর সেবা বন্ধ করা হয়েছিল বলে জানা যায়।
সম্প্রতি দেশটির যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলো বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলোর বদৌলতে এখন বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তের মানুষের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করা অনেক সহজ হয়েছে। তবে কিছু নেতিবাচক দিকের কারণে বিভিন্ন দেশে বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে সাইটগুলো। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি সামরিক ও উগ্রপন্থী বিভিন্ন সংগঠন এখন সংশ্লিষ্ট সাইটগুলোর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এরই ধারাবাহিকতায় টুইটার, গুগল, ইউটিউবসহ শীর্ষ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেছে ইরাক।
ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সাম্প্রতিক সময়ে ইরাকে উগ্রপন্থী সংগঠন আইএসআইএসের কার্যক্রম বিকট আকার ধারণ করেছে। সংশ্লিষ্ট সংগঠনটির জিহাদি সদস্যরা সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলো ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে বলেও উল্লেখ করা হয়। তাই অপ্রীতিকর ঘটনা রোধে সাইটগুলো বন্ধ করা হয়েছে বলে ইরাকের যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়। এছাড়া ইরাকের রাজধানী বাগদাদে আগেই এ সাইটগুলোর সেবা বন্ধ করা হয়েছিল বলে জানা যায়।