আমি ভবিষ্যৎ বিশ্বের অদ্ভুত কিছু টেকনোলোজি নির্ভর বাইক সম্পর্কে আলোচনা করব। আশা করি ভাল লাগবে আমার লেখা।
- স্কুটার বা স্কুটি পৃথিবীর অনেক দেশেই একটা জনপ্রিয় চলাচলের মাধ্যম। এটি বাইকের মতই অনেকটা কিন্তু একটু স্লো এবং শব্দ বেশী করে। সহজ ভাবে বলতে গেলে স্কুটি হচ্ছে বাইকের একটা সংস্করন। স্কুটার বা স্কুটি আমাদের মাঝে ভেসপা নামেও পরিচিত।
সম্প্রতি
স্যান্স ফ্রান্সিস্কর একটি ছোট মোটর বাইক কোম্পানি লীট মোটরস এমন একটি
স্কুটি আবিস্কার করেছে যা বৈদ্যতিক চার্জে চলতে সক্ষম এবং পাশাপাশি বাইক তো
বাইকি গাড়ির থেকেও বেশী গতিতে ছুটতে পারবে। পাশাপাশি মালপত্রও অনেক বেশী
বহন করতে সক্ষম।
- দ্যা সিটি কার, যদিও নাম কার কিন্তু আসলে কার (গাড়ি) নয়, এটিও এক প্রকার মোটর সাইকেল। এটিও লীট মোটরস নামক কোম্পানিটির আবিস্কার। তবে এই মোটর সাইকেলে বসে রোঁদে পুড়ে মরার ভয় নেই। থাকছে এসি। পাশাপাশি এটিও বৈদ্যতিক চার্জে চলতে সক্ষম এবং গাড়ির মতই দ্রুত গতিতে চলতে সক্ষম।
বাইকের সাথে এর মূল মিল হচ্ছে এটিও বাইকের মতই দুই চাকার যান। এই বাইকটি প্রতি ঘন্টায় ১৬০ কিঃমিঃ অতিক্রম করতে পারবে। এই দ্যা সিটি কার সম্পর্কে দেখে নিতে পারেন একটি ভিডিও প্রতিবেদন!
- বাইকের নতুন প্রজন্মের নাম হতে পারে রাইনো। রাইনো নামে দু-চক্র যান বা মোটর সাইকেল হলেও বাস্তবে এর রয়েছে একটি মাত্র চক্র বা চাকা। অদ্ভুত এই আবিস্কারটির সুফলে বাইকারদের জীবন থেকে মুছে যাবে যানজটের সমস্যা, পাশাপাশি পার্কিং সমাস্যা সহ ইত্যাদি।
রাইনো
হতে পারে বাইকের নিরাপদ সমাধান কারন এর রয়েছে নিজেস্ব ব্যাল্যানসিং
সিস্টেম অর্থাৎ রাইনো নামক বাইকটি নিজেই নিজের ব্যালেন্স রাখতে সক্ষম।
রাইনো প্রতি ঘন্টায় ২৭ মাইল অতিক্রম করতে সক্ষম। এদিক থেকে অবশ্য রাইনো
অন্য বাইকগুলো থেকে অনেক পিছিয়ে। এই রাইনো সম্পর্কে দেখে নিতে পারেন একটি ভিডিও প্রতিবেদন!
তথ্য গুলো সংগ্রহ করতে সাহায্য নিয়েছি বিবিসি টেক, সিএনএন টেক এবং গুগোল.কম। আশা করি সবাই ভাল থাকবেন আজ এতটুকুই আল্লাহ হাফেজ! সবশেষে আরও কিছু আল্ট্রা মডার্ন মোটর বাইকের ছবি শেয়ার করালাম।