আমরা বিভিন্ন সময় ছোটোখাটো নানা
রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ি। বিশেষ করে ঠাণ্ডা লাগা, সর্দি কিংবা কাশি হওয়া এবং
জ্বর এইসকল ছোটোখাটো সমস্যায় আমাদের দৈনন্দিন জীবন যাপন ব্যাহত হয়। এখনকার
আবহাওয়া এমন যে অনেকেই ঠাণ্ডা লাগা, সর্দি কিংবা কাশি হওয়া এবং জ্বরে
আক্রান্ত হতে পারেন। অনেকেই ছোটোখাটো এই সকল সমস্যায় ডাক্তারের কাছে যান
না। এবং কোনো ঔষধ খান না। এটি আপাত দৃষ্টিতে ভালো। কারণ ছোটোখাটো সমস্যায়
ঔষধ খাওয়া উচিৎ নয়। কিন্তু যদি বার বার এমনটি হতে থাকে তবে আপনার শরীরের
ইমিউন সিস্টেম অনেক দুর্বল হয়ে পড়ে। এবং খুব দ্রুত আপনি রোগে আক্রান্ত হন।
এই সমস্যা সমাধানের জন্য আপনি ঘরে তৈরি প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক খেয়ে
দেখতে পারেন। প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিকের উপকারিতা হলো
- দেহের ইমিউন সিস্টেম উন্নত করে
- সাধারণ সর্দি, কাশি, ঠাণ্ডা দ্রুত দূর করতে সহায়তা করে
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে।
- প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি বলে কোনো ধরণের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় না।
১ টি মাঝারী আকারের রসুন,
২ টেবিল চামচ মধু,
২ টেবিল চামচ আদা কুচি,
১/২ টেবিল চামচ লাল মরিচ কুচি,
১/২ টেবিল চামচ দারুচিনি গুঁড়ো,
১/২ কাপ লেবুর রস
১/২ কাপ পানি
-আদা, রসুন, মরিচের রস বের করে নিন। এরপর এতে সব উপকরণ ভালো করে মিশিয়ে ১ ঘণ্টা রেখে দিন। ব্যস তৈরি হয়ে গেল আপনার প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক। এটি দিনে ৩/৪ বার সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত পান করুন। চাইলে বেশি করে তৈরি করে ফ্রিজে একটি কাঁচের বোতলে সংরক্ষণ করতে পারেন। খাওয়ার সময় অবশ্যই ফ্রিজ থেকে বের করে সাধারণ তাপমাত্রার হলে খাবেন।
- সাধারণ সর্দি, কাশি, ঠাণ্ডা দ্রুত দূর করতে সহায়তা করে
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে।
- প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি বলে কোনো ধরণের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় না।
ঘরে তৈরি করুন প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক
প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিকটি তৈরি করতে লাগবে-১ টি মাঝারী আকারের রসুন,
২ টেবিল চামচ মধু,
২ টেবিল চামচ আদা কুচি,
১/২ টেবিল চামচ লাল মরিচ কুচি,
১/২ টেবিল চামচ দারুচিনি গুঁড়ো,
১/২ কাপ লেবুর রস
১/২ কাপ পানি
-আদা, রসুন, মরিচের রস বের করে নিন। এরপর এতে সব উপকরণ ভালো করে মিশিয়ে ১ ঘণ্টা রেখে দিন। ব্যস তৈরি হয়ে গেল আপনার প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক। এটি দিনে ৩/৪ বার সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত পান করুন। চাইলে বেশি করে তৈরি করে ফ্রিজে একটি কাঁচের বোতলে সংরক্ষণ করতে পারেন। খাওয়ার সময় অবশ্যই ফ্রিজ থেকে বের করে সাধারণ তাপমাত্রার হলে খাবেন।