আরো ১৬টি কমিউনিটি রেডিওর প্রাথমিক অনুমোদন দিয়েছে সরকার। তথ্য
মন্ত্রণায় থেকে প্রাথমিকভাবে ওই রেডিওগুলোর অনুমোদন দেয়া হয়েছে এবং মাঠ
পর্যায়ে এসব প্রতিষ্ঠানের ব্যাপারে বিস্তারিত তদন্তের জন্য স্বরাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়কে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তবে বর্তমান সরকারের বাকি মেয়াদে আরো
কিছু কমিউনিটি রেডিওর অনুমোদন দেয়া হতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা
গেছে।
২০০৮ সালে কমিউনিটি রেডিও সম্প্রচার নীতিমালা তৈরির পরে বর্তমান সরকার প্রথম ধাপে ১৪টি কমিউনিটি রেডিও সম্প্রচারের অনুমতি
দেয়। ওই সময়ে আবেদন করলেও প্রায় পাঁচ বছর পরে খুব সম্প্রতি আরো কমিউনিটি রেডিও সম্প্রচারের অনুমতি দিয়েছে তথ্য মন্ত্রণালয়। সেইসঙ্গে নতুন করে দ্বিতীয় ধাপে কমিউনিটি রেডিও স্থাপনে আগ্রহী প্রতিষ্ঠানের কাছে আবেদন আহ্বান করে।
দ্বিতীয় ধাপে আবেদন চাওয়ার পরে দেড়শোরও বেশি আবেদন জমা পড়ে। এর মধ্যে পার্বত্য অঞ্চল থেকেও আবেদন করা হয়। কিন্তু যাচাই-বাছাই শেষে ১৬টি প্রতিষ্ঠানের আবেদন গ্রহণ করে তথ্য মন্ত্রণালয়। এখন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদন ইতিবাচক হলে প্রতিষ্ঠাগুলো তাদের প্রস্তাবিত এলাকায় কমিউনিটি রেডিও স্থাপন করতে পারবে।
যেসব সংগঠনকে দ্বিতীয় ধাপে কমিউনিটি রেডিও স্থাপনের অনুমতি দেয়ার জন্য তথ্য মন্ত্রণালয় চূড়ান্ত করেছে, তার মধ্যে রয়েছে বেসরকারি সংগঠন 'প্রগতি', সংগঠনটি সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলায় কমিউনিটি রেডিও স্থাপন করবে।
এছাড়া রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলায় বেসরকারি সংগঠন অপরাজেয় বাংলাদেশ, টাঙ্গাইল সদর উপজেলায় বাংলা-জার্মান সম্প্রীতি, গাইবান্ধা সদর উপজেলায় এসকেএস ফাউন্ডেশন, সুনামগঞ্জ সদর উপজেলায় বেসরকারি সংগঠন ভার্ড, ঢাকার ধামরাই উপজেলায় বেসরকারি সংগঠন সজাগ, রাজশাহীর বোয়ালিয়া উপজেলায় স্বেচ্ছাসেবী বহুমুখী মহিলা সমাজকল্যাণ, কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় জয়তী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন, সিলেটের দক্ষিণ সুরমায় আইডিয়া, পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলায় নজরুল স্মৃতি সংসদ, কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলায় কর্মজীবী নারী, কিশোরগঞ্জের মুকসেদরপুর উপজেলায় বন্ধন সোসাইটি, পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলায় পটুয়াখালী ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি, কক্সবাজারে কোস্ট, বগুড়ার শেরপুর উপজেলায় প্রোগ্রাম ফর ইকো-সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট এবং রাজশাহীর সাপুরা উপজেলায় বরেন্দ্র উন্নয়ন প্রচেষ্টা'কে কমিউনিটি রেডিও স্থাপনের অনুমতি দেয়ার জন্য প্রাথমিকভাবে চূড়ান্ত করা হয়েছে।
২০০৮ সালে কমিউনিটি রেডিও সম্প্রচার নীতিমালা তৈরির পরে বর্তমান সরকার প্রথম ধাপে ১৪টি কমিউনিটি রেডিও সম্প্রচারের অনুমতি
দেয়। ওই সময়ে আবেদন করলেও প্রায় পাঁচ বছর পরে খুব সম্প্রতি আরো কমিউনিটি রেডিও সম্প্রচারের অনুমতি দিয়েছে তথ্য মন্ত্রণালয়। সেইসঙ্গে নতুন করে দ্বিতীয় ধাপে কমিউনিটি রেডিও স্থাপনে আগ্রহী প্রতিষ্ঠানের কাছে আবেদন আহ্বান করে।
দ্বিতীয় ধাপে আবেদন চাওয়ার পরে দেড়শোরও বেশি আবেদন জমা পড়ে। এর মধ্যে পার্বত্য অঞ্চল থেকেও আবেদন করা হয়। কিন্তু যাচাই-বাছাই শেষে ১৬টি প্রতিষ্ঠানের আবেদন গ্রহণ করে তথ্য মন্ত্রণালয়। এখন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদন ইতিবাচক হলে প্রতিষ্ঠাগুলো তাদের প্রস্তাবিত এলাকায় কমিউনিটি রেডিও স্থাপন করতে পারবে।
যেসব সংগঠনকে দ্বিতীয় ধাপে কমিউনিটি রেডিও স্থাপনের অনুমতি দেয়ার জন্য তথ্য মন্ত্রণালয় চূড়ান্ত করেছে, তার মধ্যে রয়েছে বেসরকারি সংগঠন 'প্রগতি', সংগঠনটি সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলায় কমিউনিটি রেডিও স্থাপন করবে।
এছাড়া রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলায় বেসরকারি সংগঠন অপরাজেয় বাংলাদেশ, টাঙ্গাইল সদর উপজেলায় বাংলা-জার্মান সম্প্রীতি, গাইবান্ধা সদর উপজেলায় এসকেএস ফাউন্ডেশন, সুনামগঞ্জ সদর উপজেলায় বেসরকারি সংগঠন ভার্ড, ঢাকার ধামরাই উপজেলায় বেসরকারি সংগঠন সজাগ, রাজশাহীর বোয়ালিয়া উপজেলায় স্বেচ্ছাসেবী বহুমুখী মহিলা সমাজকল্যাণ, কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় জয়তী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন, সিলেটের দক্ষিণ সুরমায় আইডিয়া, পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলায় নজরুল স্মৃতি সংসদ, কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলায় কর্মজীবী নারী, কিশোরগঞ্জের মুকসেদরপুর উপজেলায় বন্ধন সোসাইটি, পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলায় পটুয়াখালী ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি, কক্সবাজারে কোস্ট, বগুড়ার শেরপুর উপজেলায় প্রোগ্রাম ফর ইকো-সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট এবং রাজশাহীর সাপুরা উপজেলায় বরেন্দ্র উন্নয়ন প্রচেষ্টা'কে কমিউনিটি রেডিও স্থাপনের অনুমতি দেয়ার জন্য প্রাথমিকভাবে চূড়ান্ত করা হয়েছে।