ইন্টারনেট
হচ্ছে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক সমূহের একটা সিরিজ, যেখানে বিশ্বের অসংখ্য
কম্পিউটার নিজেদের মধ্যে তথ্য আদান প্রদানের জন্য পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়।
এটা আমাদের পৃথিবীকে সম্পূণৃ বদলে দিয়েছে, পৃথিবীর বিশালতাকে জয় করেছে,
রূপকথার অনেক গল্পকে বাস্তবে প্রমান করেছে। আমরা সহজেই প্রতিমূহর্তের খবর
ইন্টারনেটের সোস্যাল মিডিয়া সমূহে শেয়ার করে আমাদের পরিবার এবং বন্ধুদের
সাথে আপডেটেড থাকতে পারি।
কোন
একজন বিশেষ ব্যাক্তির মাধ্যেমে ইন্টারনেটের সূচনা ঘটেনি। আমরা এখন যে
বিভিন্ন প্রযুক্তির উচ্চ গতিসম্পন্ন ইন্টারনেট ব্যবহার করছি তা প্রায়
পঞ্চাশ বছর ধরে বিভিন্ন বিজ্ঞানী, বিশ্লেষক এবং বিভিন্ন সরকারী এবং
বেসরকারী এজেন্সীর প্রচেষ্টার ফলে তৈরিকরা সম্ভব হয়েছ।মোটামটি ধারণা করা হয়
যে ১৯৬২ সালের দিকে ইন্টারনেট উদ্ভাবনের প্রক্রিয়া শুরু হয়। আজকের
ইন্টারনেট কোন মৌলিক ধারণা থেকে তৈরি হয়নি । সবাই সমসাময়িক বিভিন্ন সমস্যা ও
কৌশলের উপর কাজ করেছে। এখনো ইন্টারনেট নিয়ে বিভিন্ন ধরণের গবেষণা চলছে।
বর্তমানে
প্রায় ২.৫ বিলিয়ন মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করেন যা পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার
প্রায় এক তৃতীয়াংশ । অক্টোবার ২০১৩ বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি
কমিশন(BTRC)র হিসেব মতে বাংলাদেশে প্রায় ৩৬৬৪৯০৩৮ জন মানুষ বিভিন্নভাবে
ইন্টারনেট ব্যবহার করেন।
………………………………………………………………………………..জ্ঞন বিজ্ঞানের সংস্পর্শে আলোকিত একটা সুন্দর সমৃদ্ধ পৃথিবীর প্রত্যাশায় আজ এখানেই শেষ করছি। সকলের জন্য শুভকামনা রইল।